Improve Study Skills College
How To Teach So Students Remember Study Guide
পড়া মনে রাখার 5 টি বৈজ্ঞানিক কৌশল
১) যা শিখতে হবে সে ব্যাপারে আকর্ষণ অনুভব করা:
মানুষ যখন কোন বিষয়ের উপর আকর্ষণ অনুভব করে তখন সে তা সহজেই মুখস্ত করে ফেলতে পারে।
আমাদের স্মৃতি গঠন বা মেমরি ফর্মেশনের জন্য সব থেকে বড় ভূমিকা পালন করে মস্তিষ্কের লিম্বিক সিস্টেম (Limbic system)।
আরো সুস্পষ্ট করে বললে এই সিস্টেমের হিপ্পোক্যাম্পাস (hippocampus)। হিপ্পোক্যাম্পাস আনন্দ ও কষ্টের অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত। আনন্দ ও কষ্টের বিষয়গুলোর প্রতি আমাদের এক ধরনের আকর্ষণ কাজ করে।
Read More.............
তাই এটা সব সময় আনন্দের বা কষ্টের বিষয়গুলোকে দ্রুত স্মৃতি বা মেমরীতে রূপান্তর করে ফেলে। ফলে মানুষ কষ্টের স্মৃতি কখনো ভুলেনা।
সাথে সাথে আনন্দের ঘটনাগুলোও স্থায়ী স্মৃতি বা পার্মানেন্ট মেমরি হয়ে যায়। তো, কোন কিছু শিখতে চাইলে আগে বিষয়টির ব্যাপারে আকর্ষণ জাগাতে হবে।
| Students Remember Study Guide |
২) খেয়াল করে চোখ দিয়ে দেখে পড়তে হবে:
মানুষ যা কিছু মনে রাখার চেষ্টা করে তার মধ্যে সব থেকে সহজে মনে থাকে ভিজ্যুয়াল মেমরি। অর্থাৎ যা মানুষ চোখে দেখে মনে রাখে।
খেয়াল করে দেখবেন, কাউকে কিছু মনে করতে বলা হলে সে ঐ সময়ের ঘটনাটাকে মনে করার চেষ্টা করে। এমনকি পড়া ধরলে অধিকাংশ সময়ই আমাদের চোখের সামনে বইয়ের পৃষ্ঠা ভেসে উঠে।
এতে বুঝা যায় মানুষ দেখার মাধ্যমে বা ভিজ্যুয়াল ওয়েতে বেশি শিখে। ফলে মনে রাখার ক্ষমতা বাড়াতে চাইলে বেশি বেশি ছবি, ছক, বইয়ের পৃষ্ঠা ও আনুষাঙ্গিক চিত্র দেখতে হবে।
৩) অল্প অল্প করে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে:
কোন কিছু মনে রাখতে হলে তা বিভিন্ন অংশ বা সেগমেন্টে ভাগ করে পড়া বেশ উপকারী। যেমন: ৪৬৭৮৯০-কে মনে রাখা যতটা সহজ তার চাইতে ৪৬৭ ও ৮৯০ এই দুই ভাগে ভাগ করে সংখ্যাটা মনে রাখা বেশি সহজ।
আমরা পাঠ্যবইয়ের অনেক অনেক বড় বড় সংজ্ঞা পড়তে ভয় পাই। কিন্তু বড় সংজ্ঞাকে কয়েকভাগে ভাগ করে পড়লে দেখবেন তা সহজেই মনে থাকছে।
এর কারণ আমদের ব্রেইন অনেক বড় একটা জিনিসের চাইতে ছোট জিনিসে বেশি মনোযোগ (কনসেনট্রেশন) দিতে পারে।
আর তাই বড় পড়াকে ছোট ছোট ভাগ করে মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। এতে সহজেই পড়া মনে থাকবে।
৪) নতুন শিখতে যাওয়া বিষয়ের সাথে পূর্বে শেখা বিষয়ের সাদৃশ্য খুঁজতে হবে:
আমাদের ব্রেইন কোন একটা বিষয়কে নতুন পেলে সে তা পুরানা স্মৃতি বা মেমরির সাথে তুলনা করা শুরু করে। পুরানা মেমরির সাথে মিলে গেলে তা খুব দ্রুত পূর্বের মেমোরির সাথে যোগ করে নেয়।
কিন্তু যদি সম্পূর্ন নতুন কিছু শিখতে হয় তবে ব্রেইনকে নতুন করে মেমোরি ট্রী তৈরী করতে হয় যা একটু সময় সাপেক্ষ। এ কারনে পুরনো কোন বিষয়ের সাথে মিলিয়ে পড়লে পড়া খুব সহজে মনে থাকে।
৫) লিখে লিখে পড়ার অভ্যাস করতে হবে:
লিখে লিখে পড়লে আমাদের ব্রেইনের অনেক বেশি এলাকা উদ্দীপ্ত (স্টিমুলেটেড) হয়। আবার লেখার সাথে ব্রেইনের যে অংশগুলো জড়িত তা তথ্য (ইনফর্মেশন)-কে স্থায়ী স্মৃতি (পার্মানেন্ট মেমরি)-তে রূপান্তরিত করতে সহায়তা করে।
এছাড়া মানুষ কোন কিছু লিখতে চাইলে সেই লেখার প্রতি তার মনোযোগ বেড়ে যায়। এটা দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতি বা পার্মানেন্ট মেমরি তৈরীতে সাহায্য করে।
পোস্টটি ভালো লাগলে কমেন্ট শেয়ার করতে ভুলবেন না......
Hello Viewers,
You can check it out here another HSC Suggestion link ...👇👇👇👇👇
Read More English Grammar Post.......
## Completing Sentence With Suitable Phrase
If you like my content, feel free to share it on your favorite social network.
Author,
#Muktar_Hossain
Thank You.
Any Question Comment Box blank ........😃😃😃
0 Comments
Please do not enter any spam link in the comment box.