Daily Life Hacks for Students
Daily Life Hacks For Students #30minuteeducation |
পাখি যেমন তার গন্তব্যে পৌঁছায় ডানায় ভর করে, আপনিও সাফল্যের শিখরে পৌঁছবেন মনছবির ডানা মেলে দিয়ে।
১৯০৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর বেলা ১০টা। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বাতাসের চেয়ে ভারী শক্তিচালিত এক যান নিয়ে মানুষ সফলভাবে আকাশে উড়লো, হাজার বছর ধরে যা ছিলো শুধু এক অসম্ভব কল্পনা।
আর তা করলেন দুভাই- উইলবার রাইট এবং অরভিল রাইট। মজার ব্যাপার হলো, তারা কেউ কিন্তু কোনো বিজ্ঞানী ছিলেন না। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অংক, পদার্থবিজ্ঞান বা এরোনটিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে তাদের কোনো উচ্চতর ডিগ্রি ছিলো না,
এমনকি হাইস্কুলের গণ্ডিও তারা পেরোন নি। ডেটনের দুজন বাইসাইকেল মিস্ত্রি কি করে এই অসম্ভবকে সম্ভব করলেন? এককথায় তার উত্তর মনছবি।
ছোটবেলায় বাবার এনে দেয়া একটি উড়ন্ত খেলনা থেকেই দুভাইয়ের মাথায় প্রথম উড়ে যাওয়ার চিন্তা জাগে। তারপর বছরের পর বছর ধরে গবেষণা, চেষ্টা, ব্যর্থতার পর তারা লাভ করেন এ সাফল্য।
এরপর আপনি যখন কোনো বিমানে চড়বেন বা মাথার ওপর দিয়ে বিমান উড়ে যেতে দেখবেন, আপনি অনুভব করার চেষ্টা করবেন কত সাধারণ একটি ভাবনা থেকেই না এ বাস্তবতার শুরু হয়েছিলো।
কারণ মন যা ভাবতে পারে, যা বিশ্বাস করতে পারে; মন পারে তা অর্জন করতেও।
| Simple Life Hacks To Use Around The House |
১. পড়ার টেবিলটাকে রাখুন দেয়ালমুখো। ছবি, শো-পিস ইত্যাদি সবরকম জিনিস যা মনোযোগ বিক্ষিপ্ত করতে পারে সেগুলোকে চোখের সামনে থেকে সরিয়ে রাখুন।
২. চেষ্টা করুন একই জায়গায় সবসময় পড়ার জন্যে। আর পড়ার টেবিলটাকে অন্য আর কোনো কাজে ব্যবহার করবেন না। একইভাবে বিছানায় শুয়ে বা বসে পড়ার অভ্যাস করবেন না।
৩. মোবাইল বন্ধ করে রাখুন। সাইলেন্স বা ভাইব্রেশনে রাখলে একবারে পড়া শেষ করে মোবাইল খুলুন।
৪. টিভি'র সামনে বসবেন না। একবারে শব্দহীন পরিবেশ যদি অস্বস্তিকর হয়, তাহলে দ্রুতলয়ের কোনো মিউজিক খুব কম ভলিউমে দিয়ে রাখতে পারেন। তবে সেটাও ডিস্টার্বিং মনে হলে বন্ধ করে দিন।
৫. পড়ার জায়গায় পর্যাপ্ত আলো যেন থাকে। আলো পড়ার মনোযোগ বাড়ায়।
৬. পড়ার কাজে যে জিনিসগুলো লাগবে তার সবগুলোই নিয়ে বসুন। যাতে বারবার উঠতে গিয়ে মনোযোগ বিক্ষিপ্ত করতে না হয়।
৭. বন্ধু রুমমেট বা বাসার কেউ আপনার মনোযোগে বিঘ্ন সৃষ্টি করছে কিনা খেয়াল করুন। তাকে এড়াবার জন্যে কৌশল অবলম্বন করুন।
৮. পড়ার জন্যে লাইব্রেরি, সেমিনার রুম, রিডিং হল ইত্যাদি যেখানে আরো অনেকেই পড়ছে এবং পুরো পরিবেশটাই পড়ার জন্যে অনুকূল সেগুলোকে বেছে নিতে পারেন। আপনি মনোযোগী হতে পারবেন।
বিশ্বাস একটা মজার ব্যাপার। সফল মানুষ এবং ব্যর্থ মানুষ দুয়েরই বিশ্বাস আছে। কিন্তু বিশ্বাসের প্যাটার্নটা একদম আলাদা। বিশ্বাস আসলে চিন্তার যোগাযোগ।
যেমন ধরুন, আপনি যখন স্কুলে পড়তেন, পরীক্ষা এলেই জ্বর, মাথাব্যথা, পেটব্যথা, পাতলা পায়খানা বা অন্য কোনো না কোনো অসুখ দেখা দিতো। আপনার বাবা বললেন, পরীক্ষা এলেই দেখি তোমার অসুখ-বিসুখ হয়।
আরো পড়ুন....
2. সঠিক নিয়মে লেখাপড়া করার নিয়ম
3.How to Teach Your Child to Talk Nicely
আপনার প্রথম নিউরোকানেকশন তৈরি হলো। মা বললেন, আমিও এরকম ছিলাম। ওষুধ খেয়ে ভাইভা দিতে যেতাম। আপনার ধারণাটা সমৃদ্ধ হলো। কারণ নিজেকে বোঝালেন যে, পারিবারিকভাবে আপনি হয়তো ব্যাপারটা পেয়েছেন।
পরীক্ষা মিস করার পর মা যখন আপনাকে নিয়ে স্কুলে গেল ক্লাসমেটরা বলতে লাগলো তুমি পরীক্ষাকে ভয় পাও? উত্তরটা মনে মনেই দিলেন যে হ্যাঁ, ভয় পাই।
এরপর থেকে পরীক্ষা এলেই আপনি অস্থির হয়ে ওঠেন। কোনো না কোনোভাবে এড়াতে চান। অবশেষে অসুস্থ হয়ে পড়েন।
বড় ক্লাসে উঠলেও পরীক্ষা মানেই আপনার কাছে মূর্তিমান আতংক অর্থাৎ বিশ্বাসটা শূন্য থেকে আসে নি।
আপনার অভিজ্ঞতা, পারিপার্শ্বিক প্রতিক্রিয়া, দৃষ্টিভঙ্গি এসবকিছুর একটা যোগাযোগের মধ্য দিয়ে তৈরি হয়েছে এ বিশ্বাস, ভ্রান্ত বিশ্বাস।
একজন মানুষ সফল হয় বা ব্যর্থ হয় তার বিশ্বাসের কারণে। মুক্ত বিশ্বাস যেমন তাকে সফল করে, তেমনি ভ্রান্ত বিশ্বাস তাকে শৃঙ্খলিত করে, পিছিয়ে দেয়।
Hello Viewers,
You can check it out here another English Grammar link ...👇👇👇👇👇
If you like my content, feel free to share it on your favorite social network.
Author,
#Muktar_Hossain
Thank You............
1 Comments
wow very good your post.
ReplyDeletePlease do not enter any spam link in the comment box.