Production Management and
Marketing 2nd Paper
Production Management and Marketing 2nd Paper #30minuteeducation |
#30minuteeducation
Published Date: 1/11/2020
#উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ২য় পত্র
১ম অধ্যায়ঃ বিপণন পরিচিত
★বিপণনের ধারনা ও সজ্ঞাঃ
~বিপণন শব্দটি ইংরেজি Marketing শব্দের বাংলা রূপ।
~ল্যাটিন শব্দ Marcatus থেকে Market শব্দটি এসেছে।
~Market থেকে পরবর্তীতে Marketing শব্দটি এসেছে।
Marcatus
↓
Market
↓
Marketing
~বিপণন বলতে অনেক সময় ক্রয় বিক্রয়ের কাজকে বোঝানো হয়।
~কিন্তুু ক্রয় বিক্রয় বিপণনের অংশ মাত্র।
~বিপণনের কাজকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়।
~উৎপাদনপূর্ব, উৎপাদনের পরে এবং বিক্রয়ের পরে।
~বাজার জরিপ,চাহিধা নির্ধারণ, প্রতিযোগিতা চিহ্নিতকরন ইত্যাদি উৎপাদন পূর্ব কাজ।
~মান নির্ধারণ,মোড়কীকরণ,পরিবহন,গুদামজাতকরন ইত্যাদি উৎপাদন পরবর্তী কাজ।
~বিক্রয়ত্তোর সেবা,ক্রেতা সন্তুষ্টি, গ্যারান্টি ইত্যাদি বিক্রয় পরবর্তী কাজ।
~ফিলিপ কটলারকে বিপণনের জনক বলা হয়।
~ফিলিপ কটলার বিপণনকে সামাজিক ও ব্যবস্থাপকীয় প্রক্রিয়া বলেছেন।
~পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে ভোক্তার কাছে পৌছানো এবং বিক্রয় পরবর্তী কাজকে বিপণন বলে।
~AMA→American Marketing Association.
★বিপণনের ক্রমবিকাশঃ
১.আত্মনির্ভরশীলতার যুগ
↓
২.বিনিময় যুগ
↓
৩.উৎপাদন যুগ
↓
৪.বিক্রয় যুগ
↓
৫.আধুনিক বিপণন যুগ
↓
৬.সামাজিক বিপণন যুগ
↓
৭.সম্পর্কভিত্তিক বিপণন যুগ
~বিপণন ক্রমবিকাশের প্রথম ধাপ হলো আত্মনির্ভরশীলতার যুগ।
~প্রয়োজন মেটানোর পর উদ্বৃত্ত সংরক্ষণ করার ধারণা ছিলনা আত্মনির্ভরশীলতার যুগে।
~আত্মনির্ভরশীলতার যুগকে প্রাচীন সভ্যতার যুগও বলা হয়।
~ উদ্বৃত্ত পণ্য একে অন্যের সাথে বিনিময় শুরু হয় বিনিময় যুগে।
~পণ্য বিনিময়ের জন্য ব্যবসায়িক শ্রেণীর উদ্ভব হয় বিনিময় যুগে।
~বিনিময় যুগকে Barter System বলা হয়।
~উৎপাদন যুগের ব্যাপ্তী ১৮৭০-১৯৩০ সাল পর্যন্ত।
~বেশি পরিমান উৎপাদনের প্রতি জোর দেওয়া হয় উৎপাদন যুগে।
~যন্ত্রপাতি ও শ্রমশক্তির ব্যবহার শুরু হয় উৎপাদন যুগে।
~১৯৩০-১৯৫০ সালের সময়কে বিক্রয় যুগ বলা হয়।
~উৎপাদনকারী পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা শুরু করে বিক্রয় যুগে।
~ভোক্তারা তাদের পছন্দমতো পণ্য ক্রয়ের সুযোগ পাই বিক্রয় যুগে।
Our YouTube Channel Link Please Subscribe & more videos :
| উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ২য় পত্র | বিপণন পরিচিত |
~১৯৫০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত সময়কে আধুনিক বিপণন যুগ বলা হয়।
~ভোক্তার চাহিদা,প্রয়োজন,সন্তুষ্টি কে গুরুত্ব দেওয়া হয় আধুনিক বিপণন যুগে।
~ভোক্তকেন্দ্রিক বিপণন কার্যক্রম শুরু হয় আধুনিক বিপণন যুগে।
~১৯৭২ সালের পর সামাজিক বিপণন ধারণার উদ্ভব হয়।
~ভোক্তার সন্তুষ্টির সাথে সাথে সামাজিক কল্যাণ বিবেচনা করা হয় সামাজিক বিপণন যুগে।
~১৯৯০ সালে সম্পর্কভিত্তক বিপণন শুরু হয়।
★বিপণন মতবাদঃ
১।উৎপাদন ধারণা
২।পণ্য ধারণা
৩।বিক্রয় ধারণা
৪।বিপণন ধারণা
৫।হলিস্টিক বিপণন ধারণা
~উৎপাদন বাজারজাতকরণের সবচেয়ে পুরাতন মতবাদ।
~উৎপাদন মতবাদের মূলকথা ক্রেতারা এসব পণ্য পছন্দ করে এবং পণ্যর যোগান পর্যাপ্ত।
~WASA,Bangladesh Railway এই মতবাদের উদাহরণ।
পণ্য মতবাদে মনে করা হয় ক্রেতারা হাই কোয়ালিটি পণ্য পছন্দ করে।
~বিক্রয় মতবাদে পণ্য বিক্রয়ের জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করা হয়।
~বিক্রয় মতবাদের মূলকথা অধিক বিক্রয় অধিক মুনাফা।
~বিমা ও ক্রেডিট কার্ড সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিক্রয় মতবাদে বিশ্বাসী।
~বিপণন মতবাদে ক্রেতা সন্তুষ্টি, তাদের প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
~বিপণন মিশ্রণ কে 4P বলা হয়।
~4P হলো Product, Price, Place and Promotion.
~সামগ্রিক মতবাদের ভিত্তিতে যে মতবাদের সৃষ্টি হয় তা হলো হলিস্টিক বিপণন মতবাদ।
~হলিস্টিক বিপণন মতবাদ চারটি বিষয়কে গুরুত্ব আরপ করে যথা-সম্পর্কভিত্তিক,সমন্বিত, অভ্যন্তরীণ এবং কর্মসম্পাদন বিপণন
| উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ১ম পত্র | বিষয়ে জানতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন..
👇👇👇👇
★বিপণনের বৈশিষ্ট্যঃ
~বিপণন একটি সামাজিক প্রক্রিয়া, ব্যবস্থাপকীয় প্রক্রিয়া, অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া, বিনিময় প্রক্রিয়া, গতিশীল প্রক্রিয়া, সমন্বিত প্রক্রিয়া।
★বিপণনের মৌলিক ধারণাঃ
~প্রয়োজন,অভাব ও চাহিদা →পণ্য,সেবা ও অভিজ্ঞতা →ভ্যালু ও সন্তুষ্টি →বিনিময়,লেনদেন ও সম্পর্ক →বাজার
~কোন কিছু থেকে নিজেকে বঞ্চিত মনে করার অনুভবকে প্রয়োজন বলে।
~ক্ষুধা নিবারনের জন্য খাদ্য,বাস করার জন্য বাসস্থান হলো প্রয়োজন।
~প্রয়োজন সমাজ,সংস্কৃতি ও ব্যক্তিত্ব দ্বারা প্রভাবিত হলে তাকে অভাব বলে।
~ক্ষুধা লাগলে আমেরিকানরা ফাস্টফুড খেতে চাই,বাঙালিরা ভাত খেতে চাই,যা অভাবের উদাহরণ।
~যখন অভাব পূরণের ইচ্ছা থাকবে,প্রয়োজনীয় অর্থ থাকবে এবং অর্থ ব্যয়ের ইচ্ছা থাকবে তখন তাকে চাহিদা বলা হবে।
~একজন ব্যক্তির বাসস্থান দরকার,এখানে যদি তার বাসস্থান তৈরির ইচ্ছা থাকে,অর্থ থাকে ও অর্থ ব্যয়ের ইচ্ছা থাকে তাহলে তা চাহিদা হবে।
~পণ্য এমন কিছু যা ভোক্তার প্রয়োজব,অভাব ও চাহিদা পূরণে সক্ষম।
~পণ্য দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান হতে পারে।
~কিন্তু সেবা দৃশ্যমান।
~লেনদেনের জন্য সর্বদায় দুটি পক্ষ দরকার।
~বাজার বলতে পণের বর্তমান ও সম্ভব্য ক্রেতার সমষ্টি কে বোঝাই।
★নিচে এই অধ্যায়ের কিছু সম্ভাব্য ব্রড প্রশ্ন দেওয়া হলোঃ
১।বিপণনের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
২।ভোক্তাই বাজারের রাজা ব্যাখ্যা কর।
৩।প্রয়োজন, অভাব ও চাহিদার মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
৪।ক্রেতা ও ভোক্তার মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
৫।বাজার ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
৬।বিক্রয় ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
৭।বিপণনের আওতা ব্যাখা কর।
৮।বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য বিপণন কতটা গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ কর।
(বিঃদ্রঃ এই অধ্যায় থেকে এইচএসসি এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিবার অনেক বেশি পরিমানে প্রশ্ন এসে থাকে)
Our YouTube Channel Link Please Subscribe & more videos :
_________Hello Viewers,
You can check it out here another Admission Test Guide link ...👇👇👇👇👇
1.How to Successful University Admission
2.Admission English Exam Topics
If you like my content, feel free to share it on your favorite social network.
Author,
#Muktar_Hossain
0 Comments
Please do not enter any spam link in the comment box.