History of Bengali Literature
✍বাংলা সাহিত্য ও সাহিত্যের ইতিহাস✍
#30minuteducation
Published Date :28/07/2020
☍☍এপিসোড:০১☍☍
🔯বাংলা সাহিত্যের যুগবিভাগ🔯
➡বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস শুরু হয়--চর্যাপদের কাল থেকে।
➡বাংলা সাহিত্য যুগকে ভাগ করা হয়েছে --৩ ভাগে।
ক.প্রাচীন যুগ (৬৫০-১২০০)খ্রি.
খ.মধ্যযুগ(১২০১-১৮০০)খ্রি.
গ.আধুনিক যুগ(১৮০১-বতর্মান)
⭕প্রাচীন যুগ⭕
➡প্রাচীন যুগের ব্যাপ্তি--৬৫০-১২০০খ্রি.
➡বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন--চর্যাপদ
⏩চর্যাপদ⏪
➡বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের একমাত্র নিদর্শন--চর্যাপদ।
➡চর্যাপদের মূল নাম--চর্যাচর্যবিনিশ্চয়।
➡চর্যাপদ আবিষ্কৃত হয়--নেপালের রাজদরবার থেকে,১৯০৭সালে।
➡চর্যাপদের পুঁথিগুলো বই আকারে প্রকাশ পায়--১৯১৬সালে 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' থেকে।
➡চর্যাপদের পদগুলো রচিত হয়েছে --মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
▶রচনা কাল◀
➡ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে,চর্যাপদের রচনাকাল---৬৫০-১২০০খ্রি.
➡ড.সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে,চর্যাপদের রচনাকাল --৯৫০-১২০০খ্রি.
▶চর্যাপদের পদকর্তা ও পদসংখ্যা◀
➡চর্যাপদের পদকর্তা হিসাব পাওয়া যায়--মোট ২৩ জন,মতান্তরে ২৪ জনের পরিচয়।
➡চর্যাপদকর্তাদের নামের শেষে যোগ করা হয়েছে--গৌরবসূচক 'পা' (পদ রচনার জন্য)
➡চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদের রচয়িতা --কাহ্নপা(১৩টি)
➡চর্যাপদের আধুনিকতম পদকর্তা--সরহপা অথবা ভুসুকুপা।
➡চর্যাপদের ১ম পদটির রচয়িতা--লুইপা।
➡ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে,চর্যাপদে পদ রয়েছে--৫০টি।
প্রাপ্ত পদ--সাড়ে ছেচল্লিশটি।
➡চর্যাপদের যেসব পদ পাওয়া যায়নি-- ২৩নং(খণ্ডিত),২৪,২৪ ও ৪৮নং পদ।
➡চর্যার অনেকগুলো পদ মূলত--গানের সংকলন।
| Bengali Literature History |
▶চর্যাপদের ভাষা◀
➡চর্যাপদের ভাষাকে--সন্ধ্যা ভাষা বা সান্ধ্য ভাষা বলে।
➡চর্যাপদের কবিতাগুলো লেখা--মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
▶চর্যাপদের বাঙালি কবি◀
➡চর্যাপদের প্রাচীন কবি শবরপা ছিলেন--বাঙালি।
➡বেশিরভাগ পণ্ডিতগণের মতে--ভুসুকুপাকে বাঙালি কবি বলে গণ্য করা হয়।
➡প্রথম বাঙালি কবি হিসেবে পূর্ণাঙ্গ পদ রচনা করেন--লুইপা।
✍বাংলা সাহিত্য ও সাহিত্যের ইতিহাস✍
☍☍এপিসোড--০২☍☍
⭕মধ্যযুগ⭕
➡বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে মধ্যযুগ ধরা হয়--১২০১-১৮০০খ্রি.।
➡তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম সৃষ্টি না হওয়ায় মধ্যযুগের ১ম ১৫০বছরকে(১২০১-১৩৫০)বলা হয়--অন্ধকার যুগ।
➡বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ শুরু হয়-- বখতিয়ার খলজির বাংলা বিজয়ের মধ্য দিয়ে।
➡মধ্যযুগের কাব্য ধারার প্রধান ধারা-- ৪টি
◼মঙ্গলকাব্য
◼বৈষ্ণব পদাবলী
◼রোমান্সধর্মী প্রণয়োপাখ্যান
◼অনুবাদ সাহিত্য
➡মধ্যযুগের আদি নিদর্শন--শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➡মধ্যযুগের মুসলিম সাহিত্যিকদের কৃতিত্ব -- রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান।
➡মধ্যযুগের সাহিত্যধারা বিভক্ত--৩ভাগে,,
◼প্রাক-চৈতন্যযুগ(১২০১-১৫০০)খ্রি.
◼চৈতন্যযুগ(১৫০১-১৬০০)খ্রি.
◼চৈতন্য পরবর্তী যুগ(১৬০১-১৮০০)খ্রি.
➡মধ্যযুগের প্রধান মুসলিম কবি--দৌলত কাজী ও আলাওল।
➡মধ্যযুগের শেষ কবি--ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর
▶বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ◀
➡বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগের অন্ধকার যুগ --১২০১-১৩৫০খ্রিস্টাব্দ(১৫০বছর)
➡অন্ধকার যুগের উল্লেখযোগ্য সাহিত্যকর্ম-- রামাই পণ্ডিতের "শূণ্যপুরাণ",,, হলায়ুধ মিশ্রের " সেক শুভোদয়া"
🔘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন🔘
➡বড়ু চণ্ডিদাস রচিত মধ্যযুগের ১ম কাব্য-- শ্রীকৃষ্ণকীর্তন।
➡'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' কাব্যে খণ্ড আছে--১৩টি।
➡এই কাব্যের প্রধান চরিত্র--কৃষ্ণ, রাধা ও বড়াই।
➡এই কাব্যে বড়াই হলো--রাধাকৃষ্ণের প্রেমের দূতি।
➡"শ্রীকৃষ্ণকীর্তন" কাব্যটি উদ্ধার করেন-- বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্ববল্লভ(১৯০৯সালে)।
➡পশ্চিম বঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় নামক এক ব্রাহ্মণের বাড়ির গোয়াল ঘর থেকে--
বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ এ কাব্যটি উদ্ধার করেন।
➡এই কাব্যটি বসন্তরঞ্জন রায়ের সম্পাদনায় ১৯১৬ সালের প্রকাশিত হয়--বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে।
Hello Viewers,
You can check it out here another English Grammar link ...👇👇👇👇👇
3.admission english exam topics
If you like my content, feel free to share it on your favorite social network.
Author,
#Muktar_Hossain
Thank you....
পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এবং শেয়ার করবেন।
0 Comments
Please do not enter any spam link in the comment box.